মোড় ঘুরে যাচ্ছে ধানমন্ডি ৩২-এর বেসমেন্ট রহস্য ৪ নারীকে ধর্ষণ কাণ্ডে হত্যার দাবি!

বিশিষ্ট অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট আসিফ সৈকত তাঁর এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে জানিয়েছেন, ২০১৮ সালে ধানমন্ডির আওয়ামীলীগ অফিসে ৪ জন মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছিলো

আসিফ সৈকত আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ সময় দুপুর ২ টা ৪০ মিনিটে দেওয়া ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানান।আসিফ তাঁর পোস্টে বলেন, ২০১৮ সালে ধানমন্ডির আওয়ামীলীগ অফিসে ৪ জন মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছিলো বলে

খোদ শহীদুল আলম আল জাজিরাকে বলেছিলেন। এই ইন্টারভিউ দেওয়ার পর শহীদুল আলমকে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ডে মারধোর করে তাকে রক্তাক্তও করা হয়েছিলো।

খটকা তখনই লেগেছিল। নিউজটা যদি মিথ্যাই হতো,আওয়ামীলীগ বিবৃতি দিয়েই কাজ সারতো। শহিদুল আলমের মতো এতো বড় মাপের মানুষের প্রতি এতোটা কঠোর হওয়ার কথা ছিলো না।

তিনি তাঁর পোস্টে আরো বলেন, শহীদুল আলমকে ধরার পরেই এই বিষয়ে টু শব্দ করার সাহস আর কারো হয়নি।তদন্ত তো দূরের কথা। নিরাপদ সড়ক আন্দোলন থেমে গেছিলো।

বাট এই ধর্ষণের কোন তদন্ত বা কোন ফলোআপ আর আসে নাই।যাইহোক, ধানমন্ডি ৩২ এর নিচে যে বেজমেন্ট পাওয়া গেছে, সেখানে মেয়েদের স্কুল ড্রেস আর জুতা পাওয়া গেছে।এর অর্থ হলো, খুব সম্ভবত আওয়ামীলীগ কার্যালয়ে না,

ধানমন্ডি ৩২ এই এই পাশবিকতা চালানো হয়েছিলো। ৬ মাস পর মানুষের এই ধানমন্ডি ৩২ ভেঙে দেওয়া হয়তো আল্লাহরই কোন পরিকল্পনা ছিলো। হয়তো নাম না জানা ঐ মজলুম মেয়েগুলোর দোয়া আল্লাহ তাআলা শুনেছেন।

যত দ্রুত সম্ভব এই স্কুল ড্রেসগুলোর ফরেনসিক করা হোক।নাম পরিচয় বের করে এই মেয়েগুলোর পরিবারকেও যেন শহীদ পরিবার হিসেবে গণ্য করা হয়।

আল্লাহ যেন শেখ পরিবারের মতো এমন ভয়ঙ্কর অভিশাপ এই পৃথিবীর কোন দেশেই আর কোনদিন না দেন।নিরাপদ সড়ক চাওয়ার দাবি করতে গিয়ে পৃথিবীর আর কোন মেয়েকে যেন এই পরিণতি ভোগ করতে না হয়।

পোস্টের শেষে তিনি লেখব সাদিকুর রহমান খানের কথা উল্লেখ করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *